ইউক্রেনে - রাশিয়ার যুদ্ধে প্রায় ৯ মাস অতিবাহিত হতে চলেছে। মাঝ খানে যুদ্ধ বিরতির পর বিশ্ব বাসী কিছু টা আসস্থ হয়ে দীর্ঘ নিশ্বাস ফেলে ভেবেছিল যে, হয় তো এবার যুদ্ধের অবসান ঘটবে। কিন্তু আর পিছনে ফেরার কোন আশা নেয় বলে - রাশিয়ার অতিরিক্ত ৪৫ হাজার রিজার্ভ সৈন্য মোতায়নে তা ফোটে উঠেছে। অপর দিকে ইউক্রেনে নিরবে প্রাণ হারাচ্ছে হাজার হাজার নিরীহ শিশু সহ নারী- পুরুষ!
বিবিসি এর এক প্রতিবেদনে উঠেছে- রাশিয়ার সৈন্যরা স্বামী কে বেধে- স্ত্রীর সাথে জোড় পূর্বক যৌনতায় লিপ্ত হচ্ছে। কোন কোন পরিবার থেকে পুরুষ গুলো হত্যা করে নারীদের কে গাড়ীতে তুলে নিয়ে যাচ্ছে রাশিয়ার সেনা ক্যাম্পে।
আবার কোন কোন পরিবারে নারী পুরুষ উভয়কে অস্ত্র ঠেকিয়ে বলৎকার করার পর মেরে ফেলা হচ্ছে।
বিশ্ব বার্তার অনুসন্ধানে আবার খবর এসেছে যে, ইউক্রেনের অবিবাহিত নারীদের রূস সেনাদের হাত থেকে রক্ষার জন্য ইউক্রেন থেকে বাহিরে পাঠিয়ে দিচ্ছেন পরিবারের কর্তারা। নিজেদের ইজ্জত ও আত্ব রক্ষার জন্য বিয়ে করার জন্য বেছে নিচ্ছেন বিদেশি পুরুষদের। এতে এক দিকে যেমন নিজের সম্মান বাচাতে আগ্রহ, অন্য দিকে নিজের জীবনের নিরাপত্তা ও আশ্রয় স্থল খুজে নেওয়া এক সাথে পাওয়া যাচ্ছে।
ইউক্রেনের সন্দরী মেয়েদের নিরাপত্তা নিশ্চিত ও কুমারিত্ব রক্ষাতে শত শত পরিবার এই সিদ্ধান্ত কে স্বাগত জানিয়েছেন।
অপর দিকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র - ইউক্রেনের যুদ্ধ সহায়তার জন্য বিভিন্ন অস্ত্র সহ আর্থীক সহায়তা প্রদান করে আসছে। দ্বিতীয় বিশ্ব যুদ্ধের পর রাশিয়া যেন ইউরোপীয়ান দের উপর হয়ে উঠেছে অনিরাপ্তা জনিত গলার কাটা। রাশিয়াও চায়- ইউরোপীয় সাম্রাজ্যের পতন করে রাশিয়ার সাম্রাজ্য সম্প্রসারণর করে বিশ্ব বাজারে নিজেদের স্থান কে শক্তিশালী করতে।
আস্তে আস্তে নিরব হয়ে আসছে সারা বিশ্ব। দূর্ভিক্ষে প্রভাব বিস্তার করছে যুদ্ধ কালিন সময়ে। আশ্রয় খুজে নিচ্ছে ইউক্রেন নারীরা।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন