গত ১লা ফেব্রুয়ারিতে অনুষ্ঠিত বাংলাদেশ জাতীয় উপনির্বাচনে বগুড়ায় ৪ নন্দীগ্রাম ও ৬ কাহালু স্বতন্ত্র প্রার্থী জনাব আশরাফুল হোসেন আলম উর্ফে হিরো আলম হেরে গিয়ে উক্ত নির্বাচনীয় ফলাফল কে মানেনা বলে অবহিত করেছেন। এ বিষয়ে আন্তর্জাতিক মহল গুলোও বিভিন্ন মতামত পোষশ করেছে আসছে। হিরো আলম উপনির্বচনের ফলাফল কে কাউকে বিজয়ী করে করে দেওয়ার উদ্দেশ্য প্রনোদিত বলে ব্যখ্যা করেছেন। তিনি আরও বলেছেন- "আমি হিরু আলম, এক জন অশিক্ষিত! চেহারা ভাল না! ভাল করে কথা বলতে পারি না!
এটা এক দল শিক্ষিত ভদ্রলোকেরা মেনে নিতে পারছে না। আমাকে স্যার বলে ডাকতে হলে তাদের সম্মান কমে যাবে। তাই তারা আমাকে চক্রান্ত করে প্রকৃত ভোটের ফলা ফল প্রকাশ না করে উদ্দেশ্য প্রনোদিত ভোটের ফলা ফল প্রকাশ করেছেন। এই রায় আমি মানি না! এই রায়ের বিরুদ্ধে আমি হায় কোর্টে আপিল করবো।" জরিপে উঠেএসেছে যে, কাহালু নন্দী গ্রাম থানার সাধারণ মানুষ গুলোও এই রায় মেনেতে পারচ্ছে না। অতঃপর এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন- আগ্রামীতে তিন শত আসনে জাতীয় নির্বাচন অংশ গ্রহণ করবেন কি না তা হাই কোর্টের রায়ের পর জানাবেন বলে জানিয়েছেন।
জাতীয় দল ঘঠনের আশংকার উপর জরিপে- শফিকুল ইসলাম (সাধারণ জনগণ), (গাজীপুর) বলেন- হিরু আলম এখন বিশ্ব মিড়িয়ার এক জন আলোচিত মুখ জাতীয় দল গঠনের জন্য যথেষ্ট যুক্তিকতা আছে বলে মনে করি।
শঙ্কর রায়, বগুড়া - "হিরো আলম এক জন ভাল ছেলে আর যাই করোক গরীবের দুস্থ মানুষের টাকা মেরে খাবে না।"
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন